আজ থেকে শুরু হচ্ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অষ্টম আসর। গতবারের মতো এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বাছাই পর্ব খেলতে হচ্ছে না বাংলাদেশকে। এবার সরাসরি মূল পড়বে খেলবে বাংলাদেশ। যেখানে বাংলাদেশের গ্রুপে রয়েছে এশিয়ার দুই
পরাশক্তি ভারত এবং পাকিস্তান। এছাড়াও এবারের বিশ্বকাপের ডার্ক হর্স দক্ষিণ আফ্রিকার রয়েছে বাংলাদেশের গ্রুপেই। এই গ্রুপে বাকি দুটি দল আসবে বাছাই পর্ব থেকে। যেখানে শ্রীলংকা অথবা ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার যেকোনো একটি দলকে পাবে বাংলাদেশ এটা প্রকার নিশ্চিত।
এবার এই প্রথমবারের মতো অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট ইতিহাসে এখনো পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে কোন টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেনি টাইগাররা।
যদিও মূল পর্বের আগে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ যার প্রথমটি আগামীকাল আফগানিস্তানের বিপক্ষে এবং আগামী ১৯ অক্টোবর দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে।
আজ থেকে শুরু হচ্ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অষ্টম আসর। গতবারের মতো এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বাছাই পর্ব খেলতে হচ্ছে না বাংলাদেশকে। এবার সরাসরি মূল পড়বে খেলবে বাংলাদেশ। যেখানে বাংলাদেশের গ্রুপে রয়েছে এশিয়ার দুই
পরাশক্তি ভারত এবং পাকিস্তান। এছাড়াও এবারের বিশ্বকাপের ডার্ক হর্স দক্ষিণ আফ্রিকার রয়েছে বাংলাদেশের গ্রুপেই। এই গ্রুপে বাকি দুটি দল আসবে বাছাই পর্ব থেকে। যেখানে শ্রীলংকা অথবা ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার যেকোনো একটি দলকে পাবে বাংলাদেশ এটা প্রকার নিশ্চিত।
এবার এই প্রথমবারের মতো অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট ইতিহাসে এখনো পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে কোন টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেনি টাইগাররা। যদিও মূল পর্বের আগে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ যার প্রথমটি আগামীকাল আফগানিস্তানের বিপক্ষে এবং
আগামী ১৯ অক্টোবর দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। তবে একাদশে লিটন দাস, সাকিব আল হাসান, আফিফ হসেন, নুরুল হাসান সোহানের থাকাটা এক প্রকার নিশ্চিত। তবে ইয়াসির আলী এবং মোসাদ্দেক হোসেন বিকল্প হিসাবে রয়েছেন
মেহেদী হাসান মিরাজ। অধিনায়ক একজন বাড়তি স্পিনার চাইলে মেহেদী হাসান মিরাজকে একাদশে নিতে পারেন। ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে মোস্তাফিজ সেভাবে সুযোগ না পেলেও
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তিনি প্রতিটি ম্যাচেই একাদশে থাকবেন এটাই প্রকার নিশ্চিত। যদিও তার বিকল্প হিসেবে রাখা হয়েছে শরিফুল ইসলামকে। তার সাথে তাসকিন আহমেদেরও
প্রতিটি ম্যাচে একাদশে থাকা থাকবেন। একাদশে তৃতীয় ফাস্ট বোলার হিসেবে হাসান মাহমুদের থাকার সম্ভাবনা সবচেয়ে। সর্বশেষ ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টের ভালো বোলিং করেছেন তিনি। যদিও তার বিকল্প হিসাবে রয়েছেন এবাদত হোসেন।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য বাংলাদেশের চূড়ান্ত স্কোয়াড : সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), নাজমুল হোসেন, সৌম্য সরকার, লিটন দাস, আফিফ হোসেন, ইয়াসির আলী, মোসাদ্দেক হোসেন, নুরুল হাসান (উইকেট কিপার, সহ-অধিনায়ক), মেহেদী হাসান মিরাজ, তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান, হাসান মাহমুদ, শরীফুল ইসলাম, নাসুম আহমেদ ও ইবাদত হোসেন।